হযরতওয়ালা দা: বা: এর শানে ইঞ্জিনিয়ার নাজমুল হাসান ভায়ের প্রাণভরা শুকরিয়ার কবিতা
মুসলিম পরিবারে জম্নগ্রহন সত্ত্বেও ছিলনা মুসলমানের নিদর্শন
প্রতিনিয়ত গুনাহর কারনে ছিলনা দ্বীনের শোবাগুলো অর্জন
ইউনিভারসিটি লাইফের সেই গুনাময় অভীশপ্ত জীন্দেগী
সোলাইমাননগর মিনারা মাসজিদে এসে হয়ে গেল বন্দেগী
দিলে আজীব কাইফিয়াত হল এক পরশপাথরের সংস্পর্শ্বে
আমল, জিকির আজগার, মুরাকাবা চলত সেই পারশপাথরের পরামর্শে
বয়ান, শের আশার ভরা রমজানের দিনগুলো যাপন
মনে হত দুনিয়াতে বসেই জান্নাতে বিচরন
সেখানে পাওয়া যায় আল্লাহপাকের মুহাব্বত ও রহমত
যেটা হাসিলের মূলমন্ত্র হযরতওয়ালার সোহবত
কিন্তু ৭ বছরের প্রবাস জীবনে বঞ্চিত এই নিয়ামত
পেরেশানী ও অশান্তিময় জিন্দেগীই হল দ্বীনের উপর না চলার হাকিকত
আল্লাহর রহমতে আবার ফিরে আসলাম সোলাইমান নগর
আজ আখেরী দিনে মনে হচ্ছে ইতেকাফকারীরাই আপন, বাকী সব পর
পরিশেষে মহান পাক জাতের কাছে এই মোনাজাত
কবুল কর আমাদের হজরতের দাওয়াত ও বর্ধিত কর নেক হায়াত